লিডিং ইউনিভার্সিটি

সিলেট

ইতিহাস :
সিলেটে সর্বপ্রথম একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের মহৎ উদ্যোগ গ্রহণ করেন বাংলাদেশের বিশিষ্ট শিল্পপতি, সমাজ সেবক, শিল্প-সাহিত্যের অন্যতম পৃষ্ঠপোষক, বিশিষ্ট চা-শিল্প উদ্যোক্তা, প্রবাসে মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, শিক্ষানুরাগী ও বহু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা ও পৃষ্ঠপোষক দানবীর ড. রাগীব আলী। একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে দানবীর ড. রাগীব আলী ১৯৯৬ সালের ২ আগস্ট শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে একটি প্রস্তাব প্রেরণ করেন। এ প্রস্তাব সাপেক্ষে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ২০০১ সালের ২ আগস্ট লিডিং ইউনিভার্সিটি স্থাপনের চূড়ান্ত অনুমোদন প্রদান করে। পরে ২০০২ সালের ৪ মার্চ লিডিং ইউনিভার্সিটির আনুষ্ঠানিক শুভ উদ্বোধন করা হয় এবং ওই দিন থেকেই ইউনিভার্সিটির প্রথম সেমিস্টার চালু করা হয়। 
 
ট্রাস্টি বোর্ড:
ড. রাগীব আলী - সভাপতি
জনাব আব্দুল হাই - সদস্য
মিসেস সাদিকা জান্নাত চৌধুরী - সদস্য
জনাব রাফে হাই -  সদস্য
সৈয়দ আজমায়েন আব্দুল হাই - সদস্য
মিসেস রেজিনা কাদির - সদস্য
জনাব আব্দুল কাদির - সদস্য
জনাব আব্দুল হান্নান - সদস্য
মেজর জেনারেল (অব.) অধ্যাপক ড. মোঃ নাজমুল ইসলাম - সদস্য
মিস্ সাবরিনা কাদির -সদস্য
মিস্ সুমাইয়া কাদির - সদস্য
উপাচার্য, লিডিং ইউনিভার্সিটি - সদস্য (পদাধিকার বলে)
 
রূপকল্প :
সর্বোৎকৃষ্ট শিক্ষা প্রদান, গবেষণা কর্ম পরিচালনা ও বৈশ্বিক প্রতিযোগিতার সাথে তাল মিলিয়ে ছাত্রছাত্রীদের আগামী দিনের স্বপ্নদ্রষ্টা হিসাবে তৈরি করাই লিডিং ইউনিভার্সিটির মূল লক্ষ্য। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা, বুদ্ধিবৃত্তির চর্চা, সৃজনশীলতা, প্রযুক্তিগত জ্ঞান, বাস্তব অভিজ্ঞতা এবং মানবিক গুণাবলী অর্জনের লক্ষ্যে সমন্বিত উন্নয়ন নিশ্চিত করা লিডিং ইউনিভার্সিটির অন্যতম রূপকল্প। 
 
বিশেষ উদ্দেশ্য :
ব্যবসা-বাণিজ্য, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এবং সামাজিক বিজ্ঞানের চাহিদা অনুযায়ী সমকালীন আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন এবং তুলনামূলক কম খরচে উন্নত মানের উচ্চ শিক্ষা প্রদান করা লিডিং ইউনিভার্সিটির বিশেষ উদ্দেশ্য। বিশেষ লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য অর্জনের নিমিত্তে লিডিং ইউনিভার্সিটিতে ছাত্রছাত্রীদের জন্য পর্যাপ্ত অবকাঠামোগত সুযোগ-সুবিধা এবং বিশেষ জ্ঞান লাভের ব্যবস্থা রয়েছে। যাতে করে শিক্ষার্থীরা তাদের শিক্ষা জীবন ও ভবিষ্যৎ জীবনের লক্ষ্য অর্জনে সফলতা লাভ করতে পারে। উচ্চ শিক্ষার বিদ্যাপিঠ হিসাবে উচ্চ শিক্ষা অর্জন, নৈতিক মূল্যবোধ সৃষ্টি এবং সৃজনশীলতা নিশ্চিত করার জন্য লিডিং ইউনিভার্সিটি বদ্ধপরিকর। 
 
অধিভুক্তি :
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার প্রণীত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন ১৯৯১ এর অধীনে লিডিং ইউনিভার্সিটি অনুমতি অর্জন করেছে। লিডিং ইউনিভার্সিটির সিলেবাস ও বিভিন্ন বিভাগের প্রোগ্রামসমূহ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনস্ত প্রতিষ্ঠান হিসাবে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন কর্তৃক অনুমতি প্রাপ্ত ও স্বীকৃত। 
 
প্রোগ্রামসমূহ :
উপরে উল্লে­খিত রূপকল্প ও উদ্দেশ্য সমূহ পূরণের লক্ষ্যে লিডিং ইউনিভার্সিটি স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে ব্যবসা-প্রশাসন, আধুনিক বিজ্ঞান, মানবিক ও আধুনিক ভাষা এবং সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের অধীনে নিম্নলিখিত প্রোগ্রামসমূহ পরিচালনা করে থাকে। 
 
অনুষদ/ বিভাগ :
 
ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদ :
  • বিবিএ
  • এমবিএ
  • এক্সিকিউটিভ এমবিএ
আধুনিক বিজ্ঞান অনুষদ :
  • স্নাতক  (সম্মান), কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং
  • স্নাতক  (সম্মান), ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং
  • বিএসই ইন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং
  • স্নাতক  (সম্মান), আর্কিটেকচার
  • স্নাতকোত্তর, মাস্টার্স অব পাবলিক হেলথ
মানবিক ও আধুনিক ভাষা অনুষদ :
  • স্নাতক (সম্মান), ইংরেজি
  • স্নাতকোত্তর, ইংরেজি
সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ :
  • স্নাতক  (সম্মান), আইন
  • স্নাতকোত্তর, আইন
  • স্নাতক  (সম্মান), ইসলামিক স্টাডিস
  • স্নাতকোত্তর, ইসলামিক স্টাডিস
লিডিং ইউনিভার্সিটির ওয়েবসাইটঃ
         http://www.lus.ac.bd/